Banner

হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment

 

হতাশা মুক্ত : মানসিক ক্ষমতায়ন

হতাশা মুক্তির উপায় (Mind Empowerment) -  আমরা অনেক ধরনের মানসিক ক্ষমতায়নের কথা জানি, শুনি। বিভিন্ন সময় সভাঅনুষ্ঠানে বিষয়গুলো উঠে আসে। তখন মনে হয়, কেবল আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানেই মানসিক ক্ষমতায়ন জরুরি। অথচ মানসিকভাবে শক্তি না আসলে কোনো ক্ষেত্রেই তা সম্ভব না। কোনো একটা অনুষ্ঠানে দেখা গেল, আলোচনায় নারীর মানসিক ক্ষমতায়নকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে একে অপরের হাত থেকে কীভাবে ক্ষমতা ছিনিয়ে নেবেন, ভেতরে-ভেতরে চলে সে যুদ্ধ। নারী কেন রাজপথ থেকে শুরু করে পার্লামেন্ট, অফিস, ব্যবসা সব জায়গায় প্রতিটি ক্ষেত্রে এমনই চলছে। কে কারটা ছিনিয়ে নেবে ও নিচ্ছেন। কিন্তু মানসিক ক্ষমতায়ন কেউ কাউকে আদতে করে না। নিজেকেই নিজের মানসিক ক্ষমতায়ন করতে হয়। অন্যের সাহায্যে অনেক সময় দাঁড়ানো হয়তো যায়, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে না। আর দেখা যায় তখন নেমে আসে হতাশা। আমাদের আলচ্য বিষয় হতাশা থেকে মুক্ত হওয়ার উপায় গুলি নিয়ে।

হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment
 হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment 


নিজেকে মানসিক ক্ষমতায়ন করার মতো শক্তি থাকলে হয়তো এমন পরিস্থিতিই জীবনে আসবে না, আসলেও মানসিক স্থিতি বা স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে না।

নিজেকে Bless দেওয়া যায়? এটা কখনোই শিখিনি। তবে যায়। এটাও এক ধরনের ক্ষমতায়ন। কঠিন বিপদের সময় যখন একজন মানুষ ভেঙে পড়বে। আত্মহত্যার জন্য পা বাড়াবে, কিন্তু সেখান থেকে বের হওয়ার বা এমন চিন্তায় না যাওয়ার পথ কখনো কেউ বলে দেয় না। অথচ জানা থাকলে এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে নিজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

 জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে নিজেকে নিজে বলুন। কি বলবেন? চোখ বন্ধ করে বলতে হবে, ‘আমি ভালো আছি। আমি ভালো আছি। সব ঠিক হয়ে যাবে। সব ঠিক হয়ে যাবে।যদি ঠিক নাও থাকে, তবু বলুন। দেখবেন, মন এই তথ্য গ্রহণ করছে। মন এক সময় এই তথ্য শরীরে, মাথায় ছড়িয়ে দিচ্ছে। যে মাথা এলোমেলো ছিল, কয়েক মিনিটের মধ্যে তা আপনাকে বেঁচে থাকার জন্য অন্য পথ দেখাচ্ছে। বলবে, চাকরি একটা গেলে আরেকটা পাব। পরীক্ষায় একবার ফেল করেছি, সমস্যা নেই আরেকবার পাস করব। প্রেমিক বা প্রেমিকা একটা গেলে আরেকটা পাব। অন্যরা কে কতক্ষণ পাহারা দেবে? ভরসা দেবে? সাহস দেবে? দিতে হবে নিজেকে নিজে।

কেউ কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকলে, চোখ বন্ধ করে ১০ মিনিট বলুন যে, আমি ভালো আছি, আমি সুস্থ আছি। আমার কোনো অসুখ নেই। গভীর বিশ্বাস নিয়ে বলুন, দেখবেন আপনি সুস্থ বোধ করছেন। ভগবান, ঈশ্বরতাঁরা তো শুনবেন প্রকৃতিও এক সময় পরিস্থিতি বদলে দেবে। নিজের বিশ্বাস অনেক বড় ক্ষমতা। ডাক্তার রোগী দেখেন, ওষুধ দেন এতে ৫০ ভাগ রোগ ভালো হয়। বাকি ৫০ ভাগ একজন রোগীর নিজের আত্মবিশ্বাসের কাছে, নিজেকে ক্ষমতা দেওয়ার মাধ্যমে। এ জিনিসগুলো এখন বিজ্ঞান সম্মতভাবে কগনেটিভ সাইকোলজির গবেষণায় ওঠে এসেছে। একজন রোগী যখন তথ্য গ্রহণ করে, না আমি তো আর বাঁচব না। ঠিক হব নাতখন যত বড় ডাক্তার, বড় হাসপাতাল দেন না কেন, সে আসলেই সেরে উঠতে পারে না। প্রায় সময় দেখবেন, কেউ হয়তো ক্যানসারের রোগী, তাকে বা তাঁর আত্মীয়স্বজনকে অন্য কেউ এসে বলছে, পাঁচ বছর পর আবার হয়ে যায়। তখন যদি এ ভয় কাজ করে হবে। কিন্তু এ ধরনের তথ্য কখনোই গ্রহণ করবেন না। বরং বলতে থাকুন, ‘আমি বা সে সম্পূর্ণ সুস্থ, আমার কোনো রোগ নেই।

 ক্ষমতায়ন জিনিসটার সঙ্গে আমরা খুব ছোট বেলায় পরিচিত হই। শিশু বয়সে হাঁটিহাঁটি পা পা করে হাঁটার চেষ্টা করি, কিন্তু পারি না পড়ে যাই। দেখা গেল, মাবাবা দৌড়ে এসে আঙুলে ধরে তোলেন বা দাঁড় করালেন। তারপর আঙুল ধরে ক্ষমতায় নির্দেশ করার চেষ্টা করেন। এভাবে প্রতিটা ক্ষেত্রেই তাঁরা সাহায্য করেন। আমরা শরীরের মেরুদণ্ডের সঙ্গে সঙ্গে মনটাকেও অন্যের দ্বারা শাণিত হওয়ার অপেক্ষায় থাকি। কখনো নিজেকে ক্ষমতা দেব, ভাবতেই পারি না। যারা ভাবেন তাঁদের সংখ্যা খুব কম। 

অনেক আছে যারা ভাবে তাঁদের ক্যারিয়ারটা পর্যন্ত মাবাবা গড়ে দেবেন। আজকের পৃথিবীতে বলা যায়, সব মানুষ খুব বেশি একা। এখন আর আগের মতো সবাই এক রুমে বসে এক টিভি দেখে না। সবার রুমে রুমে টিভি। হয়তো দল বেঁধে একটা পারিবারিক ছবি বা আচারঅনুষ্ঠানে সবাইকে এক সঙ্গে দেখা যায়। কিন্তু নিজের ঘরে সবাই যেন অনেক অচেনা। যার যার রুমে, যে যার মতো ব্যস্ত সামাজিক মাধ্যমে বা পছন্দের টিভি চ্যানেলে। যখন একাকিত্ব ভর করে, তখন ওঠে দাঁড়ানো মুশকিল হয়ে যায়। যে ছেলেমেয়ে মায়ের মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে বলে, ‘লিভ মি অ্যালোন’—সে আর একটা সময় মানসিক চাপে নিজেকে ঠিক রাখতে পারে না। যখন মাবাবার জন্য হাত বাড়ায়, তখন সময় নেই।

অনেকেই বলেন, অলৌকিক ঘটনা বলে কিছু নেই। কিন্তু এই অলৌকিক ঘটনা আমরাই তৈরি করি বা করতে পারি। এটা আমার কথা নয়, আধ্যাত্মবাদের কথা। তাঁরা বলেন, তুমি শুধু চিন্তা চেতনায় তোমার স্বপ্নের একটা স্পষ্ট রূপ দাও। বিশ্বাস স্থাপন করো। এটা বাস্তবে ওঠে আসবে। যাকে ইংরেজিতে বলে, Energy transforms, Dream manifest, এটাও এক ধরনের নিজের ক্ষমতায়ন। আমি অবশ্য এ কথাগুলো খুব বিশ্বাস করি। অনেক সময় স্পষ্ট না হোক, অনেক অস্পষ্ট চিন্তাও বাস্তবে প্রতিফলিত হয়েছে। বিশ্বাস না হলে নিজে চোখ বন্ধ করে হিসাব করে দেখুন, আপনার নিজের জীবনে যা যা ঘটেছে, তারা মধ্যে আপনার নিজস্ব চিন্তাচেতনায় সবকিছু আছে। জীবনে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে, অঘটন ঘটে। এখানেও আমাদের ভয়ের প্রভাব পড়ে। এগুলোও কাটানো যায় বা নিজেকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে এ থেকে বের হওয়া যায়।


হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment
  হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment 



এবার একটা ছোট গল্প বলিএকবার একটা মেয়ে আত্মহত্যার জন্য উঁচু ভবনের চত্বরের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ তাঁর মনে কী ভাবনা এল যে, সে কাছে মেডিটেশন সেন্টারে সিস্টারের সঙ্গে কথা বলতে গেল। তাঁর প্রশ্ন, আমি তো খুব নিষ্পাপ ধরনের মেয়ে। ঈশ্বর আমার সঙ্গে এমন করলেন কেন? তাঁর সমস্যা হলো, তাঁর বিয়ের বছর খানিকের মধ্যে তাঁর স্বামী অফিসের অন্য একটা মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। এখন তাঁর মৃত্যু ছাড়া আর কোনো পথ নেই। সে বাবার বাড়ি ফেরত যেতে পারবে না। সে নিজে চাকরিও করে না।

সিস্টার তখন তাঁকে শিখিয়ে দিলেন, তুমি এখন মরতে যেয়ো না বা এসব চিন্তাও মাথায় এনো না। তুমি প্রতিদিন ভোরে তোমার প্রার্থনা শেষে নিজেকে শুধু বলো, ‘আমি এই লোকটাকে ভালোবাসি, আমি এই লোকটাকে শ্রদ্ধা করি।সে বলে, এটা কীভাবে সম্ভব, সে স্পষ্ট বলছে ওই মেয়ে ছাড়া তার চলবে না। আমাদের মাঝে ঘৃণা ছাড়া কিছু নেই। সিস্টার তাঁকে বলে দিলেন, আমি জানি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা কিছু নেই। শুরুতে তুমি এটা বলো আর সে তোমাকে যত গালি দিক না কেন, তুমি বলো ঠিক আছে।

কিন্তু তাদের মাঝে কিছু তো ঠিক নেই। বঞ্চনা, ঘৃণা যত রকম মানসিক কষ্টসব আছে। তবে সে এটি প্রতিদিন বলত। স্বামী মনেপ্রাণে চাইত, সে যেন চলে যায়। এত খারাপ ব্যবহার করত যে, বলার মতো না। এরপরও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই, এ জন্য সে আরও রেগে যেত এবং বলত, কী ঠিক আছে? এভাবে প্রায় ছয় মাস গেল এবং একটা সময় সে লক্ষ্য করল, এত খারাপ আচরণ করার পরও লোকটির জন্য তার মায়া হয়। স্ত্রী হিসেবে সে তার সব দায়িত্ব পালন করত। সে ভালোবাসতে শুরু করল।

এমন অবস্থায় স্বামী মেয়েটিকে এই ফ্ল্যাটে একা ফেলে ওই মেয়েকে নিয়ে অন্য কোথাও চলে গেল। তখন মেয়েটি সিস্টারের কাছে গেল। সব বলল। সিস্টার জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি এখনো আত্মহত্যা করতে চাও? সে বলল, ‘না, আমি আমাকে গুছিয়ে নিয়েছি।

কখনও কখনও হয় যে আপনার মন খুব খারাপ। বড্ড হতাশ লাগে। তাই কোনও কিছুই আপনার করতে ইচ্ছে করে না। নিজের উপর রাগ হয়। হয়তো খুব ভুল করেছেন আর সেটা বুঝতে পেরেছেন বলে। সেই সময় অন্যের সঙ্গে কথা বলাও তো দূর, সামনে আসতেও ইচ্ছে করে না। তাহলে সেই সময় কী করবেন আপনি?যাতে আপনার মন আবার ঠিক হয়ে যায়? নিচে দেওয়া হলো, কী করা উচিত সেইসময় আপনার। যা আপনার মনকে শান্ত করবে।

মানসিক অবসাদ

হতাশা থেকে মুক্ত হওয়ার উপায়:-

১) একটু জল খান। না, আপনার প্রিয় পানীয় অন্য কিছু হতেই পারে। কিন্তু সেটা নয়, ওই সময় আপনি এক অথবা দু গ্লাস জল খান।

২) পারলে স্নান করে নিনযদি রাস্তায় থাকেন, আলাদা বিষয়। কিন্তু বাড়িতে থাকলে স্নানে ঢুকে পড়ুন। মন, মাথা, শরীর আগের থেকে অনেক হালকা লাগবে।

৩) পারলে একটু ঘুরে আসতে পারেন। সাইকেল, বাইক কিংবা গাড়ি নয়, হাঁটুন। হাঁটতে হাঁটতেই ঘুরে আসুন খানিকটা। সঙ্গে রাখতে পারেন আপনার পোষ্যকে।

৪) একটু ব্যায়াম বা আসন করতে পারেন। চোখ বন্ধ করে ফাঁকা ঘরে ছেলেবেলায় শেখা আসনগুলোই দেখুন না একবার চেষ্টা করে। মজাই লাগবে, যখন ওগুলো করতে কষ্ট হবে। আপনি মানসিক শান্তি পেয়ে হেসে উঠবেন।

৫) গান আপনি শুনতেই পারেন। তবে একটু শরীর দোলে, এমন গান শোনাটা ভাল। তাতে মন অনেক বেশি তরতাজা লাগবে।

৬) এরকম সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় দেবার দরকার নেই। তাতে অনেকের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আপনার মেজাজ ফের খারাপ হতে পারে। কিন্তু চাইলে ইউটিউবটা খুলে বসতে পারেন। এবং লাফিং ভিডিও দেখতে পারেন। এতে আপনার মন হালকা হবে।

৭) আপনার পোশাক পাল্টে ফেলুন। ঘরে আপনার প্রিয় পোশাকটা পরে আয়নার সামনে দাঁড়ান, নিজের সৌন্দর্য উপভোগ করুন। আর তারপর নিজের সৌন্দর্য সবাইকে দেখানোর জন্য একটু রাস্তায় বেরিয়ে পড়ুন। দেখবেন ভাল লাগবে।

৮) নিজের পছন্দের কোন খাবার ও Try করে দেখতে পারেন। অনেকবার সমীক্ষায় দেখা গেছে যে ভোজন রসিক মানুষজন নিজেদের পছন্দের খাবার পেলে সাময়িকভাবে তার মন খারাপের কথা ভুলে যায়।

৯) Positive mind বন্ধুর সঙ্গে গল্প করুন বা ভালো গল্পের বই পড়ুন।

১০) নিজেকে কাজের মধ্যে ব্যস্ত করে দিন।

হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment
 হতাশা থেকে মুক্তির উপায় | Mind Empowerment  

সর্বোপরি আমাদের নিজেদের মনের ঔষুধ বেশ কিছুটা আমাদের নিজেদের হাতের মুঠোয় তাই আমাদের নিজেদের ই তাকে ভালো রাখতে হবে, তাকে বুঝতে হবে এবং তাকে বোঝাতেও হবে যে “আমার আমি” কেউ পাশে থাক বা না থাক আমি সবসময় ই আমার পাশে ছিলাম, আছি, থাকব শেষ নিঃশ্বাস অবধি......

FAQ:-

প্রঃ হতাশার উৎস কি

উঃ জীবনের যেকোন পর্যায় যেকোন পরিস্থিতিতে আমরা অকৃতকার্য হলেই                        হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারি। কিন্তু এই হতাশা যদি আমাদের মাত্রাতিরিক্ত

   হয়ে পড়ে তখনই, আমাদের সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে Mind Empowerment               বা মানসিক ক্ষমতায়ণ করা বা হতাশা থেকে মুক্তি উপায় খুঁজতে হয়।   

প্রঃ হতাশার অর্থ‌ কি বাংলায় ও ইংরেজী-তে

উঃ বাংলার অর্থ‌ নিরাশা / আশাহীন। ইংরেজী অর্থ‌ ডিপ্রেশন Depression

প্রঃ হতাশার সন্ধি বিচ্ছেদ

উঃ হত+আশা = হতাশা। 

প্রঃ দুশিন্তা মুক্তির উপায় গুলি কি কি

উঃ ১) মেডিটেশন বা যোগাসন করা।

   ২) নিজেকে সবসময়ে কর্মব্যস্ত রাখা

   ৩) নেতিবাচক চিন্তা-ভাবনা কম করে, ইতিবাচক চিন্তায় জোর দেওয়া।

   ৪) যেকোনো প্রকার অ-স্বাস্থ্যকর নেশা থেকে দূরে থাকা।

   ৫) পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো।

   ৬) বাস্তববাদী হওয়া ও বাস্তবকে মেনে চলা। 

   ৭) নিজের ভিতরে থাকা অহং বোধকে ঝেড়ে ফেলা।

   ৮) ক্ষোভ পোষণ না করে ক্ষোভ উগরে দেওয়া। 

   ৯) বন্ধু/প্রিয় জনের সাথে সময় কাটানো, প্রাণ খুলে কথা বলা ও হাসা।

   ১০) মনে জমে থাকা দুঃখ বা কষ্টের কারণগুলি লিপিবব্ধ করা, ডাইরী লেখা।       

প্রঃ হতাশা মুক্তির ঔষধ কি

উঃ সেরট্রালাইন নামক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এক্ষেত্রে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন  তৈরি                        করে  যা হতাশা মুক্ত  থাকতে সাহায্য করে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ